বাঁশখালী জনপদ সত্যপ্রকাশে আপোষহীন

বিজ্ঞাপন দিয়ে সাথে থাকুন

test

শিলকুপ-টাইমবাজার সড়কের যোগাযোগ দেড়শ গজে বিঘ্নিত!

শিব্বির আহমদ রানাঃ উপজেলার শিলকুপ টাইমবাজার সংলগ্ন প্রধানসড়কের পশ্চিম পার্শ্বে মরহুম আবুল হোসেন সড়কের বেহাল দশা, জনদূর্ভোগ চরমে। বাজার থেকে অভ্যন্তরে দেড়শ গজ পর্যন্ত দূরত্বের জায়গায় সামান্য বৃষ্টিতে পানি জমে থাকে। পানি সরানোর মতো কোন নালার (ড্রেন) ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টি হলেও সড়কটি ডুবে যায় এতে রুপ নেয় ছোট কোন দ্বীপের মতো। সড়কের দু'পাশে দোকান গুলোই যেন দ্বীপের সামনে রিফ্রেশমেন্ট কর্ণার! বর্ষার মৌসুমে সামান্য দূরত্বের ওই সড়কে পানি জমে গর্তের সৃষ্টি হয়ে নিত্য জমে থাকে পানি। সাধারাণ পথচারী থেকে শুরু করে যানবাহন চলাচলকারীদের দূর্ভোগের শেষ নেই।

স্থানীয় ব্যবসায়ী ও সাধারণ পথচারীরা জানান, সড়কটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগের মাধ্যম। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শিলকুপ, গন্ডামারা ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। মূলত সড়কটি টাইমবাজার হয়ে গন্ডামারা পর্যন্ত দীর্ঘ ৫ কিলোমিটার দূরত্বের সাথে বিশাল জনগোষ্ঠির যোগাযোগের মাধ্যম। এ সড়ক দিয়ে বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়, মনকিচর বড় মাদরাসাসহ বেশ কয়েটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা চরম দূর্ভোগে যাতায়ত করে। অনেক সময় হাঁটু পরিমান পানি দিয়ে হাঁটতে গিয়ে নানা দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছে পথচারীরা।

ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী সিএনজি চালক গিয়াস উদ্দীন জানান, সামান্য দূরত্বের জায়গায় পানি জমে যে দূর্ভোগের কবলে পড়ছি তা বলার মতো নয়। আমাদের গাড়ীর নানা যন্ত্রাংশ ক্ষয়-ক্ষতি হচ্ছে প্রতিদিন। একদিনের বৃষ্টিপাতে পুরো মাস জুড়ে সড়কে পানি জমে থাকে। ড্রেনের ব্যবস্থা না থাকায় এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান তিনি।

শিলকুপ টাইমবাজার কমিটির সভাপতি মোজাফ্ফর আহমদ জানান, দীর্ঘদিন থেকে সড়কের বেহাল অবস্থা নিয়ে এলজিইডি কতৃপক্ষ কে অবগত করেও কোন কাজ হয়নি। সামান্য বৃষ্টিতে সড়কটি তলিয়ে যায়। এতে চলাচল করা দূর্বিসহ হয়ে পড়ে সাধারণ পথচারী থেকে শুরু করে যানবাহন গুলো।

শিলকুপ ইউপির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মহসিন প্রতিবেদককে জানান, সড়কের দু'পাশ দিয়ে দোকানপাট গড়ে উঠায় কোন ড্রেনের ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টির মৌসুমে পানি জমে জনদূর্ভোগের সৃষ্টি হয়। তবে বর্ষা শেষ হলেই নালা করে দিয়ে পানি চলাচলের সুব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান তিনি।

বাঁশখালীজনপদ২৪.কম'র অনলাইনে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। যদি কপি করতে হয় তাহলে অনুমতি নিতে হবে অথবা কন্টেন্টের নিচে ক্রেডিট দিয়ে দিতে হবে।

বাঁশখালীজনপদ২৪.কম' বাঁশখালীর ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, সম্পদ-সম্ভার, প্রথা-প্রতিষ্ঠান ও স্থাপত্যশিল্প নিয়ে শেকড় থেকে শিকড়ের অনুসন্ধানে সবসময় সচেতন। বাঁশখালীকে বিশ্বের দরবারে পরিচয় করিয়ে দিতে আমাদের ক্ষুদ্র প্রয়াস মাত্র। তাই, আমাদের সাথে থাকুন। সব খবর সবসময় সবার আগে পেতে ফেইসবুক পেইজ-এ লাইক দিন।

আপনার মেইল পাঠাতে:
banshkhalijanaphad24@gmail.com

কোন মন্তব্য নেই:

Blogger দ্বারা পরিচালিত.