মুহাম্মদ মিজান বিন তাহেরঃ
ভুক্তভোগী অভিযোগ কারী তাজুল ইসলাম জানান, স্থানীয় ছাত্রলীগ পরিচয়দানকারী নেতাদের সহযোগিতায় দীল মোহাম্মদ, মোস্তাক আহমদ, আবদুস শুক্কুর, দিদার, আবু তাহের,আবদুস ছত্তার, আবু ছালেক, নাঈম উদ্দীন, ফারুক, মিজান, রিয়াজ, জসীম উদ্দীন, এলাকায় দাঙ্গাবাজ ও ভূমিদস্যু প্রকৃতির লোক। প্রভাবশালী বলে তাদের বিরুদ্ধে কেউ কোন প্রতিবাদ করে না। তারা আইন কানুনের তোয়াক্কা করে না। আমাদের শত বছরের পৈত্রিক ওয়ারিশ এবং খরিদা সূত্রে প্রাপ্ত আর এস ৩০৮/২৯৬ ও বি এস খতিয়ানের ২৫৪/২৪৮ দাগে ৮ একর ও অপর বি এস খতিয়ান নং-৮৪ দাগ নং- ২৫২/২৫৩ ও ২৫৬ এর ২২ শতাংশ জমিতে তারা দা, কুড়াল, রাশি এবং গাছ কাটার বিভিন্ন সরঞ্জামাদি নিয়ে আমাদেরকে হত্যার হুমকি দিয়ে উপরোক্ত তফসিল বর্নিত সম্পত্তিতে অবৈধভাবে অনধিকার প্রবেশ করে আমাদের রোপিত (পেয়ারা,ম্যালেরিয়া, একাশি,আমগাছ ও কাটাল) সহ ৪ শতাধিক গাছ ও ৬ শতক পানের ক্ষেত সহ বিভিন্ন ফলদ গাছ কেটে নিয়ে যায় এবং আমার কাছ থেকে ২ লক্ষ টাাকা চাঁদা দাবী করে আসছে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত দীল মোহাম্মদ, মোস্তাক আহমদ ও আবদুস শুক্কুর সাথে বেশ কয়েকবার মুটোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে ও তাদের কে পাওয়া যায় নি।
এ বিষয়ে বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বলেন, এ ব্যাপারে অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
- banshkhalijanaphad24@gmail.com
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন