সর্ব প্রথম দূর্গাপুজা ও যজ্ঞের আয়োজন করে রামের পিতা রাজা দশরত। দশরত রাজা যখন উপলব্ধি করলেন পৃথিবী অশুরে ভরে গেছে তখন অশুর তাড়াতে তিনি যজ্ঞের আয়োজন করেন। দেবী দূর্গাকে তুষ্ট করতে দূর্গাপুজার প্রচলন করেন। তখন থেকে সনাতনীরা মহা উৎসবে দূর্গাপুজা পালন করে আসছে। তারা মিলিত হয়ে দলে দলে পুজামণ্ডপে দেবীর পায়ে মাথানত করে আশীর্বাদ নেয়। উৎসবের আমেজে তাদের দেহমন প্রফুল্ল হয়ে নব জীবনের সূচনা হয়।
মুসলমামানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ইদুল ফিতর। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর এই ইদুল ফিতরের উৎসব পালিত হয়। তখন মিলন মেলায় পৃথিবীতে নেমে আসে স্বর্গীয় শান্তির পরিবেশ। অতিতের যাবতীয় ভুলভ্রান্তি ভুলে গিয়ে নবপৃথিবীর সূচনা হয়। হিন্দু ধর্মে যদিও বারো মাসে তেরো পার্বন তন্মধ্যে দূর্গাউৎসব সবচেয়ে বড় আনন্দের। অদিকাল থেকে সনাতন পন্থিরা বিশ্বাস করে আসছে পৃথিবী যখন চরম পাপে নিমজ্জিত হয় অশুরের উদ্ভব ঘটে তখন দেবী দূর্গার তুষ্টিতে পাপ মোচন হয়ে ধরা শাপমুক্ত হয়। সর্ব প্রথম দূর্গাপুজা ও যজ্ঞের আয়োজন করে রামের পিতা রাজা দশরত। দশরত রাজা যখন উপলব্ধি করলেন পৃথিবী অশুরে ভরে গেছে তখন অশুর তাড়াতে তিনি যজ্ঞের আয়োজন করেন। দেবী দূর্গাকে তুষ্ট করতে দূর্গাপুজার প্রচলন করেন। তখন থেকে সনাতনীরা মহা উৎসবে দূর্গাপুজা পালন করে আসছে। তারা মিলিত হয়ে দলে দলে পুজামণ্ডপে দেবীর পায়ে মাথানত করে আশীর্বাদ নেয়। উৎসবের আমেজে তাদের দেহমন প্রফুল্ল হয়ে নব জীবনের সূচনা হয়। সুচিত হয় সম্প্রীতির বন্ধন। আজ বিজয়া দশমী দেবী বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দূর্গাপুজার সমাপ্তি হয়। সব ধর্মই মানুষকে কল্যাণের শিক্ষা দেয়। শান্তির বার্তায় সুপথে পরিচালিত করতে রীতি নীতি নির্ধারিত করে দেয়। মূলত মানুষের জন্যই ধর্ম। ধর্মের জন্য মানুষ নয়। সব উৎসব ধর্মীয়নুভুতিতে মানুষে মানুষে হিংসা বিদ্বেষ দূরিভূত হয়ে সম্প্রীতির বন্ধনে ধরা স্বর্গীয় পরিবেশে সুন্দর ও শুচি হোক। ধর্মই হোক মানব কল্যাণের প্রধান রীতি নীতি ও সম্প্রীতির বন্ধন।
লেখক: কবি ও কলামিষ্ট
জসিম উদ্দিন মনছুরি
বাঁশখালীজনপদ২৪.কম'রঅনলাইনে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। যদি কপি করতে হয় তাহলে অনুমতি নিতে হবে অথবা কন্টেন্টের নিচে ক্রেডিট দিয়ে দিতে হবে।
banshkhalijanaphad24@gmail.com
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন